অপূর্ব অলংকরণ সমৃদ্ধ এ মঠটি বাগেরহাট শহর থেকে প্রায় ১৫ কি.মি দুরে এবং যাত্রাপুর বাসষ্টান্ড থেকে ৩ কি.মি পূর্বে অযোদ্ধা গ্রামে অবস্থিত। মঠটি অযোদ্ধা নাম গ্রামে অবস্থিত থাকায় এটাকে অযোদ্ধা মঠও বলা হয়ে থাকে। প্রকৃতপক্ষেএটি একটি স্মৃতি সৌধ। মঠটির উচ্চতা পার্শ্ববর্তী ভূমি থেকে ১৮.২৯ মিটার এবং দেওয়ালের প্রশসত্মতা ২.৭৫ মিটার। মঠের পূর্ব পশ্চিম এবং দক্ষিণদেয়ালে একটি করে প্রবেশপথ আছে। এ মঠের আকর্ষনীয় দিক হচ্ছে এর কারম্নকার্য খচিত অলংকরণ। মঠে প্রাপ্ত একটি ভগ্নপ্রায় বাংলা লিপি থেকে জানা যায় যে, একজন ব্রাহ্মণ তারক ব্রহ্মের অনুগ্রহ লাভের জন্য এ মঠটি নির্মান করেন।সম্ভবত এটি সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে নির্মিত। কথিত আছে যে, যশোরের রাজা প্রতাপাদিত্য তার সভাসদ গৃহের পন্ডিল অবিলম্বা স্বরস্বতীর স্মৃতির উদ্দেশ্যে মঠটি নির্মান করেন।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS